Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

Last updated: 31st January 2024

Success & Achievements

 

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সাফল্য ও অর্জন

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ পরিবহন সেক্টরের আওতাধীন একটি উচ্চ প্রযুক্তি সম্পন্ন কারিগরী সেবামূলক সংস্থা। এটি ১৯৮৫ সালে The Civil Aviation Authority Ordinance, 1985 জারীর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। এ কর্তৃপক্ষ The Civil Aviation Ordinance, 1960 এবং Civil Aviation Rules, 1984 (CAR’84) দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছিল। ২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত কনভেনশন বাস্তবায়নের নিমিত্ত বেসামরিক বিমান চলাচলের সুরক্ষা নিরাপত্তা, নিয়ন্ত্রণ এবং এতদসংশিষ্ট বিষয়ে যুগোপযোগী বিধান করবার লক্ষ্যে The Civil Aviation Ordinance,1960 রহিত করে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭ (The Civil Aviation Act, 2017) প্রণয়ন করা হয়। এ প্রসংগে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে The Civil Aviation Authority Ordinance, 1985 কে রহিত করে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭ (The Civil Aviation Authority Act, 2017) প্রণয়ন করা হয়। এ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের আকাশসীমায় ও বিমানবন্দরসমূহে উড্ডয়ন অবতরনকারী সকল এয়ারক্র্যাফ্ট বা উড়োজাহাজ-এর সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব পালন করে থাকে। উক্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনার্থে কর্তৃপক্ষ বিদ্যমান বিমানবন্দর, বিমান চলাচল সুবিধা, স্থাপনাসমূহ এবং এটিএম সেন্টার পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নসহ, রেডিও ন্যাভ এইডস, সিএনএস যন্ত্রাবলী সংস্থাপন এবং নতুন বিমানবন্দর ও এটিএম সেন্টার নির্মাণ করে থাকে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সাফল্য ও অর্জন নিম্নরূপ:

  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিগত ০৭ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে  হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৩য় টার্মিনাল এর সফট ওপেনিং করেন। ৩য় টার্মিনাল নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হলে হশাআবি’র বার্ষিক প্যাসেঞ্জার হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি ৮ মিলিয়ন হতে ২০ মিলিয়নে এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি ২.০৮ লক্ষ টন হতে ৮.২০ লক্ষ টনে উন্নীত হবে। হশাআবিতে নির্মিত  ৩য় টার্মিনাল দেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন ব্যবস্থা তথা সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে এক অনন্য মাত্রায় পৌছে দেবে এবং দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত যাত্রী সেবার মান বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে।
  • দেশের ক্রমবর্ধমান পর্যটন শিল্পের বিষয়টি বিবেচনা করে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীতকরণের লক্ষ্যে প্রশস্ততা ও পুরুত্ববৃদ্ধিসহ বিদ্যমান ৬৭৭৫ ফুট রানওয়ে ২২২৫ ফুট বর্ধিত করে ৯০০০ ফুট করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিগত ০৬ মে ২০১৭ তারিখে এ বিমানবন্দরে সুপরিসর বোয়িং ৭৩৭ টাইপ বিমান উড্ডয়ন অবতরণের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
  • হশাআবি’র রানওয়ের উপর এসফলট কনক্রিট ওভারলেকরণ প্রকল্প কাজ সম্পন্ন করা হয়। ফলে, রানওয়ের পিসিএন ৭০ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১১৬-তে উন্নীত হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে এ বিমানবন্দরের রানওয়েতে বোয়িং ৭৭৭-৩০০ টাইপের সুপরিসর উড়োজাহাজ নিরাপদে অবতরণ করার উপযোগী হয়েছে।
  • হশাআবি’র ট্যাক্সিওয়ে আপ-গ্রেডেশনের ফলে, হশাআবি’র ১,৩৫,৭৩৫.০০ বর্গমিটার ট্যাক্সিওয়ের পিসিএন ৪০ থেকে ১২০ এ উন্নীত হয়েছে। এ আধুনিকায়নের ফলশ্রুতিতে হশাআবি’র ট্যাক্সিওয়ে ক্যাটাগরি ‘ডি’ থেকে ‘ই’-তে উন্নীত হয়েছে। প্রকল্পটি হশাআবি’র আধুনিকায়নে একটি মাইল ফলক।
  • সকল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আধুনিক নিরাপত্তা ও সুরক্ষা যন্ত্রপাতি সংস্থাপনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্টদেরকে উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যেমে বিমানবন্দরসমূহের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হয়েছে। বিমানবন্দরসমূহে নিরাপত্তা কাজে এক বিশাল প্রশিক্ষিত জনবল কাঠামো গড়ে  তোলা হয়েছে, যারা বর্তমানে ঢাকা-লন্ডন ফ্লাইটসহ সকল ফ্লাইটের নিরাপত্তা কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা ও তদারকী করছেন।ফলে যুক্তরাজ্য কর্তৃক ঢাকা-লন্ডনগামী কার্গো ফ্লাইটের উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
  • যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, কানাডা, আজারবাইজান, লুক্সেমবার্গ ও জর্ডানের সাথে প্রথমবারের মতো দ্বিপাক্ষিক বিমান চলাচল চুক্তি সম্পাদিত হয়।
  • হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সুপরিসর উড়োজাহাজের পার্কিং সুবিধা বৃদ্ধি, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা, স্বল্পতম সময়ে কার্গো স্ক্যানিং সম্পন্ন করার জন্য আধুনিক স্ক্যানিং মেশিন সংযোজিত হয়েছে।
  • সিএএবি’র দৈনন্দিন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার নিমিত্ত আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত দশ তলা বিশিষ্ট একটি প্রধান কার্যালয় ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
  • খান জাহান আলী বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ৫৩৬.২১৯ একর ভূমি অধিগ্রহন এবং অধিগ্রহণকৃত জমির চারিদিকে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে।
  • শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, চট্টগ্রাম-এর অটো রি-ফুয়েলিং সিস্টেম চালু করা হয়েছে।
  • চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো টার্মিনাল ভবনের সন্মুখে কার্গো এপ্রোন নির্মাণ করা হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হওয়ায় এ বিমানবন্দরে অতিরিক্ত ৩টি সুপরিসর ও ০১টি মাঝারি ধরণের কার্গো এয়ারক্রাফট এর পার্কিং সুবিধা সৃষ্টির পাশাপাশি সুপরিসর প্যাসেঞ্জার এয়ারক্রাফট এর নিরাপদ চলাচল সুবিধা সৃষ্টি হয়েছে।
  •  
  • হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদ্যমান এক্সপোর্ট কার্গো এপ্রোনের উত্তর দিকে এপ্রোন সম্প্রসারণের ফলে ০৪টি সুপরিসর কার্গো এয়ারক্রাফট (০১টি ই-টাইপ এবং ০৩টি ডি টাইপ) এর পার্কিং সুবিধা সৃষ্টি  হয়েছে।
  • বাংলাদেশের আকাশ পথে নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে হশাআবি-তে ফায়ার ভেহ্যিকেল, ডুয়েল ভিউ হোল্ড ব্যাগেজ এক্সরে স্ক্যানিং মেশিন, হোল্ড ব্যাগেজ এক্সপ্লোসিভ ডিটেক্টর (ইটিডি), এ্যান্টি এক্সপ্লোসিভ কনটেইনার, কেবিন লাগেজ স্ক্যানিং মেশিন, এক্সসেস কন্ট্রোল সিস্টেম, এটিসি সিম্যুলেটর, পারফরমেন্স বেসড নেভিগেশন (পিবিএন) ফ্লাইট প্রসিডিউর ডিজাইন সিস্টেম ইত্যাদি সংস্থাপন করা হয়েছে।
  • আকাশ পথে দেশের উপকূলীয় এলাকায় নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি রাডার সরবরাহ ও সংস্থাপন করা হয়েছে। যশোর ও সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ডিভিওআর এবং ডিএমই সরবরাহ ও সংস্থাপন করা হয়েছে।
  • বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসমূহের সিকিউরিটি ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং এয়ার কার্গোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা যুগোপযোগী করার নিমিত্ত তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ডুয়েল ভিউ হোল্ড ব্যাগেজ স্ক্যানিং মেশিন, কেবিন ব্যাগেজ স্ক্যানিং মেশিন, এলইডিএস (লিক্যুইড এক্সপ্লোসিভ ডিটেকশন সিষ্টেম), ইটিডি (এক্সপ্লোসিভ ট্রেস ডিটেকটর), আন্ডার ভেহিকেল স্ক্যানিং সিষ্টেম (ইউভিএসএস), ব্যারিয়ার উইথ আরএফআইডি কার্ড রিডার (ভেহিকেল), ফ্ল্যাপ ব্যারিয়ার (হিউম্যান) এবং কার্গো স্ক্যানিং ইউরাপিয়ান কমপ্লায়ান্স (Compliance) করার জন্য হশাআবি-তে এক্সপ্লোসিভ ডিটেকশন সিস্টেম (ইডিএস) সংস্থাপন
  • হশাআবিতে চলাচলকারী বেসরকারী ও বাণিজ্যিক বিমানের জন্য পার্কিং সুবিধা বাড়ানো, প্রতিকূল আবহাওয়ায় পার্কিংএ থাকা বিমানের সুরক্ষা, রুটিং সার্ভিসিং এবং বিমানের ছোটখাটো মেরামত সুবিধা সৃষ্টি, জেনারেল এভিয়েশন সংশ্লিষ্ট পাইলট ও ক্রূদের অফিস সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে হশাআবি-তে ১০টি হ্যাঙ্গার নির্মাণ, ফায়ার স্টেশনের উত্তর দিকে এ্যাপ্রোন নির্মাণ এবং ৫ তলা বিশিষ্ট মাল্টিপারপাস ফ্লাইং ক্লাব বিল্ডিংনির্মাণ করা হয়েছে। ফলশ্রুতিতে জেনারেল এভিয়েশনসমূহের এয়ারক্রাফট ও হেলিকপ্টারের একোমোডেশন পার্কিং, মেইনটেন্যান্স ইত্যাদি সুবিধাদি বৃদ্ধি পেয়েছে।
  • International Civil Aviation Organization (ICAO) এর বিভিন্ন আঞ্চলিক সভায় বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। ২০২০ ও ২০২১ সালে কোভিড-১৯ মহামারী কালে ICAO Gi Collaborative Arrangement for Prevention and Management of Public Health Event in Civil Aviation (CAPSCA-Asia Pacific) এর চেয়ারপার্সন হিসাবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এভিয়েশন ক্ষেত্রে মহামারী প্রতিরোধকল্পে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন এতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।
  • ICAO এর No Country Left Behind (NCLB) উদ্যোগকে সাফল্যমন্ডিত করতে বাংলাদেশ অন্যান্য সদস্য দেশ সমূহের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার মান উন্নয়নে সহায়ক বাংলাদেশের প্রস্তুতকৃত একটি সফটওয়ার- Electronic Capacity Building Matrix (ECBM v 2.21) যা ICAO-COSCAP (Cooperative Development of Operational Safety and Continuing Airworthiness Prgoramme) এ ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া, বাংলাদেশ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত আরও একটি সফটওয়ার Monitoring Tools v 2.21 এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশসমূহের জাতীয় ও আঞ্চলিক এভিয়েশন সেফটি প্ল্যান বাস্তবায়নে ব্যবহার করা হচ্ছে।
  • বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহযোগিতায় আন্তার্জাতিক সকল ধরণের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পন্নের মাধ্যমে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ঢাকা-টরেন্টো এবং ঢাকা-নারিতা ফ্লাইট ইতোমধ্যে চালু হয়েছে। পাশাপাশি, ঢাকা-নিউইয়র্ক সরাসরি ফ্লাইট পুণরায় চালুর জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
  • ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ICAO বাংলাদেশে এভিয়েশন সেফটি এন্ড সিকিউরিটি বিষয়ে অডিট সম্পন্ন করে -যাতে বাংলাদেশের ICAO Standard and Recommended Practices প্রতিপালনের মান (Effective Implementation) যথাক্রমে ৭৫.৩৪% এবং ৭৭.৭% এ উন্নীত হয়।
  • এভিয়েশন সেফটি ক্ষেত্রে এ অভাবনীয় সাফল্যের জন্য ২০১৮ সালে ICAO Council President Certificate প্রদান করে। এভিয়েশনের ক্ষেত্র নিয়ন্ত্রণকারী সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান ICAO কর্তৃক প্রদত্ত এ স্বীকৃতি বাংলাদেশকে বিশ্বের অন্যান্য দেশের কাছে এক অনন্য সম্মানজনক উচ্চতায় স্থাপন করেছে।  
  • ১৫-১৯ অক্টোবর ২০২৩ এ বেবিচক এর তত্ত্বাবধানে সফলতার সাথে Director General of Civil Aviation (DGCA) conference ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।  
  • বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক আন্তর্জাতিক কাস্টম দিবস, ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে বেবিচক-কে World Customs Organization (WCO) Certificate of Merit সম্মাননা প্রদান করে।

 

  •  
  • 'জাতীয় ট্যাক্স কার্ড নীতিমালা, ২০১০ (সংশোধিত)' অনুযায়ী ২০১৮-১৯ কর বছরে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ 'স্থানীয় কর্তৃপক্ষ' খাতে সর্বোচ্চ আয়কর প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়।
  • ২৫০০ টি নতুন পদ সম্বলিত বেবিচক এর নতুন অর্গানোগ্রাম এবং নতুন প্রবিধানমালা সরকার কর্তৃক চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হয়েছে। ফলে, কর্মসংস্থানের মাধ্যমে দেশের বেকারত্ব দূরীকেরণের লক্ষ্যে বেবিচক এর আওতায় নতুন অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী বিরাট জনবল নিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। নতুন অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী ইতোমধ্যে ১১৯৫ জন জনবল নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। বর্তমানে ৯২৪ জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
  • Civil Aviation Ordinance, ১৯৬০ রহিতক্রমে বেসামরিক বিমান চলাচল আইন ২০১৭ এবং Civil Aviation Authority Ordinance, ১৯৮৫ রহিতপূর্বক সময়োপযোগী করে নতুনভাবে প্রণয়নের উদ্দেশ্যে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ আইন ২০১৭ প্রণয়ন করা হয়েছে।
  • হেলিপোর্ট বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে।
  • Drone বিধিমালা অনুমোদন কার্যক্রম প্রসাশনিক মন্ত্রণালয়ে চলমান রয়েছে।
  • উড়োজাহাজের নিরাপদ উড্ডয়ন-অবতরণ সুবিধা বৃদ্ধির নিমিত্ত হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এর বিদ্যমান রানওয়ে ও টেক্সিওয়ের শক্তি বৃদ্ধি করা হয়েছে। ফলে সিলেট বিমানবন্দর হতে ঢাকা-লন্ডন সরাসরি ফ্লাইট পরিচালিত হচ্ছে।
  • সকল বিমানবন্দরে উড়োজাহাজের পার্কিং ফ্যাসিলিটি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
  • আন্তর্জাতিক বিমানবন্দররের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরসমূহে উড়োজাহাজের পার্কিং ফ্যাসিলিটি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
  • সৈয়দপুর, যশোর ও ঢাকা বিমানবন্দরের অভ্যরীণ টার্মিনাল ভবন সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্যাসেঞ্জার হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
  • বিদেশী এয়ারলাইন্সের প্রবেশাধিকার বৃদ্ধির লক্ষ্যে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫৫টি দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বিমান চলাচল চুক্তি রয়েছে। সিকিউরিট মানন্নোয়নের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, কানাডা, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া তে সরাসরি বিমান চলাচলের অনুমোদন লাভ করেছে। ফলে বর্তমানে ৩৯টি বিদেশী বিমান সংস্থা (৩১টি যাত্রীবাহি ও ৮টি  কার্গো) বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
  • বাংলাদেশের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বেসরকারী এয়ারলাইন্সকে উড়োজাহাজ পরিচালনার লাইসেন্স প্রদানের মাধ্যমে আকাশপথে পরিবহনে বেসরকারী খাতের অংশগ্রহনে উৎসাহিত করা হয়ে থাকে। বর্তমানে ১৪টি দেশীয় বিমান সংস্থা যাত্রী/কার্গো/হেলিকপ্টার সার্ভিস প্রদান পরিচালনা করছে।